শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
শিবপুরে আগুন লেগে ১১ টি দোকান ভস্মীভূত নরসিংদীতে পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থী কতৃর্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ ফিলিস্তিনিদের গণহত্যার প্রতিবাদে নরসিংদীতে মানববন্ধন নরসিংদীতে গণমাধ্যম কর্মীর বিভিন্ন দাবি নিয়ে স্মারকলিপি প্রদান নরসিংদীতে গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অনির্বাণ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম গ্রেপ্তার নরসিংদী পৌরসভার আওতাধীন অটো সিএনজি স্ট্যান্ডগুলোর নতুন ইজারাদার দায়িত্ব গ্রহন ঘোড়াশালে কাভার্ডভ্যান চালককে গুলি করে হত্যা শিবপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ষবরণ নরসিংদী ডায়াবেটিক সমিতির ৩০তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত পান্থশালা রাস্তা সংস্কারসহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ বাস্তবয়নের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নরসিংদী পাইকারচরে বশির মোল্লা হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

নরসিংদী পাইকারচরে বশির মোল্লা হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নরসিংদীতে ব্যাবসায়ীকে  হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল বেলা নরসিংদীর পুরানচর চরভাসানিয়া গ্রামের যুবসমাজের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে অভিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। মানববন্ধনে গ্রামের প্রায় ৫ শতাধিক মানুষ অংশ নেয়।

গত বৃহস্পতিবার রাতে বশির মোল্লা নামে এক ড্রেজার ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় নিহতের ভাই কামরুল ইসলাম বাদী হয়ে প্রতিপক্ষ আবু দাইয়ানসহ ২৫ জনকে আসামি করে মাধবদী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। হত্যাকান্ডের ৮ দিন পেরিয়ে গেলেও অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

মানববন্ধনে পাইকার চর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য হারুনুর রশিদ বলেন, পুরানচর চরভাসানিয়া গ্রামটি শান্তির একটি গ্রাম। এই গ্রামে আবু দাইয়ান ও তার লোকজনের ইয়াবা ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় তারা আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। এরই জেরে বশির মোল্লা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আবু দাইয়ান ও তারেকের নেতৃত্বে  ৪০/৫০ জন লোক তার উপর হামলা চালায়। ওই সময় তারা এলোপাথারী কুপিয়ে হত্যা করে। আমরা এর বিচার চাই।

নিহতের মা ভানু বলেন, আমার ছেলে দুপুরে খেয়ে তার ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠানে যায়। সন্ধায় সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আবু দাইয়ান ও তারেকের নেতৃতে অহিদুল শহিদুল, আমান, শফি, নুরুল ইসলাম ও রানা ডাকাতসহ ৪০/৫০ জন লোক তাকে কুপিয়ে হত্যাকরে লাশ নদীতে ডুবিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে সেখানে গেলে তারা আমার গলায় দা ধরে। পরে লাশ নদীতে ডুবিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। তখন আমি লাশ জড়িয়ে শুয়ে পড়ি। এলাকার লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ




raytahost-demo
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD