এস,এম বেলাল নরসিংদীঃ নরসিংদীতে চিত্রশিল্পী আল-আমীনের আঁকা প্রায় ২০ হাজারের বেশি ছবি সংরক্ষণ করা প্রয়োজন । বর্তমান সময়ে একটি শিল্পালয় প্রতিষ্ঠানটির বেহাল দশা, জরাজীর্ণ ভাঙা ঘরেরই রোদ বৃষ্টিতে চোখের সামনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আলামীনের স্বপ্নগুলো । নিজের স্বপ্ন দেখা অঙ্কিত চিত্র গুলো সংরক্ষণের সংকটে দিন কাটে তার। প্রায় বিশ হাজারেরও বেশি ছড়া ও শিশু কবিতার বইয়ের রঙিন মোড়কের প্রচ্ছদ। এতো সব রঙ তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা দৃষ্টিনন্দন এইসব এখন স্বপ্ন বাজার স্মৃতিতে আরশোলা আর বৃষ্টির রোদ মেঘের পানিতে নষ্ট হচ্ছে। এমতাবস্থায় নরসিংদী জেলা প্রশাসক মহোদয়ের কাছ থেকে অঙ্কিত চিত্র,,বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জড়ানো অঙ্কিত ভাস্কর্য সহ নরসিংদী জেলা শহরের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যাপীঠের এবং অফিস সমূহের দৃষ্টিনন্দন ছবি একেঁছেন জেলা’র এই স্বনামধন্য চিত্রশিল্পী। এই গুনী শিল্পীর অঙ্কিত ছবি গুলোর শেষ সংরক্ষণের জায়গা না থাকায় দিকবিদিক ছুটছেন শিল্পী আলামীন। সংরক্ষণের জায়গা না থাকা সত্ত্বেও আর্থিক সংকটাপন্ন সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না চিত্রশিল্পী আলামীন। জরাজীর্ণ ভাঙ্গা কুটিরে বসবাস করছেন । শেষ আশ্রয় স্থলটুকু হারিয় আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন । চিত্রশিল্পী আলামিন নরসিংদী জেলা প্রশাসক মহোদয় ও সুশীল সমাজের কাছে সহায়তা চাইছেন ভবিষ্যত প্রযুক্তির সোসিয়ালে হারিয়ে যেতে বসেছে প্রাকৃতিক চিত্র শিল্পীর তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা সেই সব রঙ বেরঙে আঁকা প্রকৃতির মনোরম দৃশ্যের ছবি । আজকের দিনে এসব গুনী শিল্পীদের রক্ষা করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। সৌন্দর্য বিনোদন প্রতিবেদক এর আঁকা সেইসব ছবিগুলো বেঁচে থাকতে চাই গুণীজনদের ড্রয়িং রুমে, স্থান পেয়ে থাকেন। সমাজের বৃত্তশালীদের হৃদয় জুড়ে। বিভিন্ন মাধ্যমের দেশ ও দেশের স্বাধীনতা ভিত্তিক বিভিন্ন অঙ্কিত ছবি স্থান পায় একুশে ফেব্রুয়ারি ২৬ শে মার্চ ১৬ই ডিসেম্বরে এই চিত্রশিল্পীদের ছবি গুলো যেন ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে তুলির আঁচড়ে আবহমান বাংলায়। কবি সাহিত্যিকের গল্পের বইয়ে নানান রকমের শিল্পীর ছবি আঁকা হয়ে থাকেন যেমন পাহাড়,ঝর্না, ফুল-ফল সহ কতভাবে রং তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা হয় সুন্দর মনোরম দৃশ্য। তাই আমরা রঙ তুলির চিত্রশিল্পীদের তৈজসপত্রসহ বঙ্গবন্ধুকে শিল্পী আলামিন দৃশ্য চিত্র রং তুলির মাধ্যমে পাঁচহাজার রঙিন অঙ্কিত ছবির প্রচ্ছদ রয়েছে আলামীন এর শিল্পালয়ে।