শুক্রবার, ২০ Jun ২০২৫, ০৬:৩২ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
শিবপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বিতরণ নরসিংদীতে চাঞ্চল্যকর খুনের রহস্য উদঘাটন করেন পিবিআই পুলিশ সংস্কার কখনও বটগাছের মত এক জায়গায় দাড়িয়ে থাকে না —-রুহুল কবির রিজভী শিবপুরে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী তারেক গ্রেপ্তার শিবপুরে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার বেগম খালেদা জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে শিবপুরে বিএনপির আনন্দ মিছিল, নরসিংদীতে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি নরসিংদীতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ পালিত শিবপুরে ঘা”তক স্বামী ও শাশুড়ি গ্রেফতার নরসিংদী প্রেসক্লাবের বয়োজেষ্ঠ্য সাংবাদিক আবু তাহের এর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে নিখোঁজ এর ৩ তিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে নিখোঁজ এর ৩ তিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

পলাশ প্রতিনিধিঃ

নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল রেলসেতুর মাঝখানে ছবি তুলতে গিয়ে নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় শীতলক্ষ্যা নদীতে পড়ে নিখোঁজ যুবক অলি মিয়ার (১৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনার তিন দিন পর মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের ফুলেশ্বরী এলাকার শীতলক্ষ্যা নদীর মাঝখান থেকে নিখোঁজ ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের চাচা ফজলুর রহমান ও পুলিশ জানায়, গত ২৩ অক্টোবর শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নরসিংদীর মাধবদী থেকে ঘোড়াশাল রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ঘুরতে আসে শাহজাহান ও অলি মিয়া নামের দুই যুবক। পরে ঘোড়াশাল নতুন রেল সেতুতে ছবি তুলতে গেলে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় অলি মিয়া শীতলক্ষ্যা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়। পরে তাকে উদ্ধার করার জন্য ঘটনাস্থল ও তার আশপাশের স্থানে শনিবার ও রোববার পলাশ ফায়ার সার্ভিস, টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ডুবরি দল এবং নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে। এ ছাড়া নিখোঁজের স্বজনরাও খোঁজাখুঁজি করে তাকে খুঁজে পায়নি। এদিকে ২৬ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে ডাংগা ইউনিয়নের ফুলেশ্বরী এলাকার শীতলক্ষ্যা নদীর মাঝখান থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। পরে তারা নিখোঁজ যুবকের স্বজনদের মরদেহ দেখার খবর দেন। এ খবর পেয়ে সকাল সাড়ে ১০টায় অলির চাচা ট্রেনে ধাক্কায় নিখোঁজ যুবক অলির মরদেহ উদ্ধার করে। অলির চাচা ফজলুর রহমান জানান, শীতলক্ষ্যা নদীতে তিন দিন ধরে অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরেও যখন তার খোঁজ পাচ্ছিলাম না তখন ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকজনকে আমার মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেখেছিলাম। নদীতে মরদেহ ভাসতে দেখে তারা আমাকে খবর দেন। পরে আমরা এসে অলির মিয়ার মরদেহ শনাক্ত করি।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ




raytahost-demo
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD