শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মনোনয়ন যে পায় তার পক্ষেই কাজ করবো———-মন্জুর এলাহী শিবপুরে শহীদ আসাদ দিবস পালিত নরসিংদীতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নরসিংদীর শিবপুরে র‍্যাবের অভিযানে অবৈধ পণ্য সহ গ্রেফতার এক নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ১ নরসিংদীর রায়পুরায় ভ্রাম্যমান আদালত কে লক্ষ্য করে গুলি নরসিংদীর শিবপুরে তারুণ্য মেলার উদ্বোধন নরসিংদী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনজুর এলাহীর প্রতিবাদ লেবুতলা ইউনিয়ন কৃষক দলের নতুন কমিটি গঠন কবর বাসীর মাগফিরাত কামনায় হেরার আলো ইসলামী পাঠাগারের আয়োজনে ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত
১২৯ শনাক্তের দিনে বরিশাল বিভাগে করোনায় মৃত্যু একজনের

১২৯ শনাক্তের দিনে বরিশাল বিভাগে করোনায় মৃত্যু একজনের

বিজ্ঞাপন

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় বিভাগে ২৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৫২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ৭০। একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছিল।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে বরিশাল জেলার সর্বোচ্চ ৪৯ জন রয়েছেন। এ ছাড়া পটুয়াখালীতে ৬, ভোলায় ১৩, বরগুনায় ১৮, পিরোজপুরে ১৮ ও ঝালকাঠিতে ২৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বছরের ৫ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বরিশাল বিভাগে করোনায় ও উপসর্গে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল শূন্য। তবে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে উপসর্গ নিয়ে ১৩ জন মারা গেছেন। এ ছাড়া বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত ১০ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে বিভাগে করোনার তৃতীয় ঢেউ চূড়ায় পৌঁছায়। ওই সময় থেকে জানুয়ারির শেষ দিন পর্যন্ত বিভাগে করোনার সংক্রমণ ৫০ শতাংশের কাছাকাছি ছিল। এরপর ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে তা ধীরে ধীরে নিম্নমুখী হচ্ছে। ১ জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত বিভাগে ৬ হাজার ৪০৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তবে শুরুতে মৃত্যুর সংখ্যা কম ছিল। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করলে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে।

বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও উপপরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই সংক্রমণের হার ও সংখ্যা অনেকটা কমেছে; তবে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এখন পর্যন্ত বিভাগে মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে প্রায় শতভাগই ষাটোর্ধ্ব। তাঁরা সবাই বয়সজনিত ও অন্যান্য অসংক্রামক রোগে ভুগছিলেন। এ জন্য পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য আমাদের আরও যত্নশীল হতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ




raytahost-demo
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD